





বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ বানচাল করতেই নেতা-কর্মীদের ওপর পুলিশ হামলা চালিয়েছে। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থানরত নিরীহ নেতা-কর্মীদের ওপর ন্যাক্কারজনকভাবে গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। এতে বহু নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বেলা ৪টার দিকে সংঘর্ষের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এ কথা বলেন রিজভী। এরপর বিকেল ৫ টা ২০ মিনিটের দিকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়৷
রিজভী অভিযোগ তুলেছেন, বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। অনেকেরই পায়ে, হাতে ও দেহে গুলি লেগেছে।
তিনি বলেন, হামলা যতই করা হোক ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে।
১০ ডিসেম্বর সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন দলের নেতাকর্মীরা। বেলা ৩টার দিকে পুলিশের সঙ্গে নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন রক্তাক্ত হয়েছেন। আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর মকবুল নামে এক ছাত্রদল নেতাকর্মীর মৃত্যু হয়৷
বিএনপি জানিয়েছে, পছন্দের জায়গা না দিলে নয়াপল্টনেই বিএনপি গণসমাবেশ করবে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপিকে এ সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷