<figure><img class=”tie-appear” src=”https://i.imgur.com/op8E2Cp.jpg“></figure>
<figure><img class=”tie-appear” src=”https://i.imgur.com/op8E2Cp.jpg“></figure>
<figure><img class=”tie-appear” src=”https://i.imgur.com/op8E2Cp.jpg“></figure>
<figure><img class=”tie-appear” src=”https://i.imgur.com/op8E2Cp.jpg“></figure>
<figure><img class=”tie-appear” src=”https://i.imgur.com/op8E2Cp.jpg“></figure>
<figure><img class=”tie-appear” src=”https://i.imgur.com/op8E2Cp.jpg“></figure>
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ।
শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন ডিএমপির গোয়েন্দা প্রধান হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেছেন, গত বুধবার (৮ ডিসেম্বর) পল্টন থানা দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলাটিতে পুলিশের ওপর হামলার উস্কানিদাতা ও পরিকল্পনার অভিযোগে তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়।
এর আগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাস ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, তাদের কিছু বিষয়ে আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।
বিভাগীয় গণসমাবেশের এক দিন আগে আটকের কারণ জানতে চাইলে হারুন অর রশীদ বলেন, দুই দিন আগে যে উদ্ভূত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে আমাদের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। একজন মারাও গেছে। সেখানে জানমালের ক্ষতি হয়েছে। সবকিছু মিলিয়েই আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আমরা তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে তাদের নিজ নিজ বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। সেসময় মির্জা ফখরুলের বাসার আশপাশের সব রাস্তার লাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।